Old Coin sell – এই কয়েন থাকলে কাছে, লাখপতি হবেন এক রাতে!

Old Coin Sell – পুরাতন এই কয়েন বিক্রি করে রাতারাতিই হয়ে যেতে পারেন লাখপতি, জানুন বিস্তারিত।

প্রতিনিয়ত দ্রব্যমূল্যের উর্দ্ধগতিতে নাজেহাল হয়ে পড়েছে আমাদের বর্তমান জনজীবন। তাই নিজেকে ও নিজের পরিবারকে ভালো রাখার জন্য প্রত্যেকেই চেষ্টা করেন একটা বাড়তি অর্থ (Old Coin Sell) যোগানের পথ খোঁজার। এমনি একটি উপায় হল বেশ কয়েক দশকের পুরাতন নোট বা কয়েন, যেটি হয়ত আপনার অজান্তেই আপনার ঘরে পড়ে আছে। এগুলি সঠিক জায়গায় বিক্রি করে আপনি হতে পারেন রাতারাতি লাখপতি।

এই ধরণের পুরাতন নোট বা কয়েন প্রায় সব সময়ই দেশীয় বা আন্তর্জাতিক বাজারে অনলাইন বা অফলাইন প্ল্যাটফর্মে নিলামের মাধ্যমে বেশ চড়া দামে কেনা বেচা (Old Coin) হয়ে থাকে। আর এই বিষয়ে অনেকেই জানেন না বা তেমন কোনও খোঁজখবর রাখেন না। কিন্তু এমন অনেকেই আছেন যারা শুধুমাত্র শখের বশে এই সব পুরাতন নোট বা কয়েন সংগ্রহ করেন। তবে এই বিষয়ে যদি সঠিক তথ্য জানা থাকে তাহলে পুরানো নোট বা কয়েন বিক্রি করা অনেক সুরক্ষিত আর সহজভাবে করা সম্ভব। যেহেতু এক্ষেত্রে আর্থিক লেনদেন এর বিষয়টি সরাসরিভাবে যুক্ত থাকে।

এই বিষয়ে যাদের কোনও অভিজ্ঞতা নেই তারা অনেকক্ষেত্রে কেনাবেচা করতে গিয়ে বেশ ভালো বিপদেও পড়েছেন- এ খবরও বহু শোনা গেছে অনেক জায়গায়। তাই আসুন জেনে নেই যে কোথায় আর কিভাবে এগুলি বিক্রি করলে সত্যিকারের অর্থ উপার্জন করা সম্ভব।

অনলাইন প্ল্যাটফর্মে এমন অনেক ওয়েবসাইট আছে যেখানে এগুলি কেনাবেচা (Old Coin Sale) করা হয়ে থাকে। তবে প্রত্যেকেরই প্রথমে ওয়েবসাইটে গিয়ে সকল রকমের নথিপত্র, শর্তাবলি ভালো করে যাচাই বাছাই করে ওয়েবসাইট সম্পর্কে বিশ্বস্ততা এলেই তবেই পরবর্তী পদক্ষেপের দিকে এগোনো উচিৎ। এতে একটু সময় হয়তো লাগবে কিন্তু সম্পূর্ণ কাজটা বিপদমুক্ত ভাবে করা সম্ভব। এমন কিছু ওয়েবসাইট হল Quikr e-commerce ও Coinbazaar.

এই প্ল্যাটফর্ম গুলিতে ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়কেই (Old Coin Sell) নিজেদের পরিচয় যেমন- নাম, ই-মেইল, মোবাইল নম্বর ইত্যাদি অতীব গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়ে সাইন-আপ বা লগইন করতে হয়। ফলে ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়েই থাকেন সুরক্ষিত। সেক্ষেত্রে বিশ্বস্ততা বাড়ে। এক্ষেত্রে একে অপরের সাথে যোগাযোগ করতে সুবিধা হয়।
এবারে জেনে নেই যে আপনার কয়েন বা নোটের বিবরণ কিভাবে সহজেই বিশ্বস্ততা অর্জন করবে। আপনাকে সুন্দরভাবে তার পরিষ্কার একটি ফটো তুলে আপলোড করতে হবে যাতে তার তৈরি হবার বছরটি পরিষ্কার বোঝা যায়। এছাড়াও বিশেষ কোন ছবি থাকলে তাও যেন স্পষ্ট ধরা পড়ে। কারণ এই সকল বিষয়গুলিই কয়েনপ্রেমীদের আপনার পোষ্টটির প্রতি আকৃষ্ট করে তুলবে।

সম্প্রতি, ১৯১৮ সালের একটি ১ টাকার কয়েনের দাম (Old Coin) উঠেছে ৯ লক্ষ টাকা যেটি ব্রিটিশ সম্রাট ৫ম জর্জের আমলে তৈরি। সুতরাং তার মূল্যমান যে নেহাতই কম হবে না, সেটা বোঝাই গেছে। মানে যতই পুরানো হবে ততই দুর্লভ হবে আর তার চাহিদাও বাড়বে ততই। কারণ বাজারে তার প্রাপ্তির সম্ভাবনা খুবই কম।
তাহলে লক্ষ্মীলাভের দৌড়ে আপনিও নেমে পড়ুন এখনই। সুযোগকে কাজে লাগান আর হয়ে উঠুন লাখপতি।তবে অবশ্যই ওপরে লেখা প্রতিটি বিষয়ে লক্ষ্য রেখে তবেই বিক্রির দিকে এগিয়ে যাবেন।

Leave a Comment